Sharing is caring!

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম রোগ নিয়ন্ত্রক শাখার উদ্যোগে আজ মঙ্গলবার সকালে ভান্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভা কক্ষে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলের লক্ষে ব্যাপক হারে কুকুরের টিকাদান (এমডিবি) কর্মসূচীর আওতায় এক অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এইচ এম জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন পিরোজপুর সিভিল সার্জন ডা. ফারুক আলম, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব সরকার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা.বেলাল হোসেন, মেডিকেল অফিসার ডা. এ এইচ এম ফাহাদ, ডা. রঞ্জন কুমার, ভান্ডারিয়া থানার উপ-পরিদর্শক গোলাম মোস্তফা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরর এমডিবি প্রোগামের সুপারভাইজার মাহাতাব উদ্দিন আহমেদ প্রমূখ।
এ প্রকল্পের আওতায় পিরোজপুর জেলার ৪টি উপজেলা ভান্ডারিয়া কাউখালী, নেছারাবাদ ও ইন্দুরকানী উপজেলার দুই হাজার পাঁচশত কুকুরকে জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রক ভ্যাকসিন দেয়া হবে। ভান্ডারিয়া উপজেলা পৌর সভায় ৫টি ও ইউনিয়ন পর্যায় ১৪টি টিম মোট উপজেলায় ৯টি টিম এ উপজেলায় কাজ করবে বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তর জানায়।
পিরোজপুর সিভিল সার্জন ডা. ফারুক আলম বলেন জলাতাঙ্ক একটি ভয়ংকর মরণব্যধি, এরোগে মৃত্যুর হার শতভাগ। পৃথিবীতে কোথাও না কোথাও প্রতি ১০ মিনিচে একজন এবং প্রতিবছর প্রায় ৫৫ হাজার মানুষ জলাতঙ্ক রোগে মারা যায়। জলাতঙ্করোগটি মুলত কুকুরের কামড় বা আচঁড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।
এছাড়াও বিড়াল, শিয়াল,বেজী, বানরের কামড় বা আচঁড়ের শিকার হয়ে থাকে। যাদের বেশীর ভাই শিশু । এছাড়াও প্রায় ২৫ হাজার গবাদি প্রাণী এরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। ২০১৬ সালে মধ্যে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্তরোগীর শতকরা ৯০ ভাড় কমিয়ে আনা এবং ২০২২সালে মধ্যে বাংলাদেশকে জলাতঙ্ক মুক্ত করার লক্ষ্যে ২০১০ সাল থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রনায় এবং প্রাণিসম্পদ মন্ত্রনালয়ের যৌথ উদ্যেগে জাতীয় জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রন ও নির্মুল কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
ভান্ডারিয়ায় জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলে অবহিতকরণ সভা
বিশেষ প্রতিনিধি সুমন মল্লিক :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম রোগ নিয়ন্ত্রক শাখার উদ্যোগে মঙ্গলবার ১০ টায় ভান্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভা কক্ষে জলাতঙ্ক রোগ নির্মূলের লক্ষে ব্যাপক হারে কুকুরের টিকাদান (এমডিবি) কর্মসূচীর আওতায় এক অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এইচ এম জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য রাখেন পিরোজপুর সিভিল সার্জন ডা. ফারুক আলম, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. সুদেব সরকার, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা.বেলাল হোসেন, মেডিকেল অফিসার ডা. এ এইচ এম ফাহাদ, ডা. রঞ্জন কুমার, ভান্ডারিয়া থানার উপ-পরিদর্শক গোলাম মোস্তফা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরেরর এমডিবি প্রোগামের সুপারভাইজার মাহাতাব উদ্দিন আহমেদ প্রমূখ।
এ প্রকল্পের আওতায় পিরোজপুর জেলার ৪টি উপজেলা ভান্ডারিয়া কাউখালী, নেছারাবাদ ও ইন্দুরকানী উপজেলার দুই হাজার পাঁচশত কুকুরকে জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রক ভ্যাকসিন দেয়া হবে। ভান্ডারিয়া উপজেলা পৌর সভায় ৫টি ও ইউনিয়ন পর্যায় ১৪টি টিম মোট উপজেলায় ৯টি টিম এ উপজেলায় কাজ করবে বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তর জানায়।
পিরোজপুর সিভিল সার্জন ডা. ফারুক আলম বলেন জলাতাঙ্ক একটি ভয়ংকর মরণব্যধি, এরোগে মৃত্যুর হার শতভাগ। পৃথিবীতে কোথাও না কোথাও প্রতি ১০ মিনিচে একজন এবং প্রতিবছর প্রায় ৫৫ হাজার মানুষ জলাতঙ্ক রোগে মারা যায়। জলাতঙ্করোগটি মুলত কুকুরের কামড় বা আচঁড়ের মাধ্যমে ছড়ায়।
এছাড়াও বিড়াল, শিয়াল,বেজী, বানরের কামড় বা আচঁড়ের শিকার হয়ে থাকে। যাদের বেশীর ভাই শিশু । এছাড়াও প্রায় ২৫ হাজার গবাদি প্রাণী এরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। ২০১৬ সালে মধ্যে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্তরোগীর শতকরা ৯০ ভাড় কমিয়ে আনা এবং ২০২২সালে মধ্যে বাংলাদেশকে জলাতঙ্ক মুক্ত করার লক্ষ্যে ২০১০ সাল থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রনায় এবং প্রাণিসম্পদ মন্ত্রনালয়ের যৌথ উদ্যেগে জাতীয় জলাতঙ্ক নিয়ন্ত্রন ও নির্মুল কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।