Sharing is caring!

মোঃ হানজালা,ক্রাইম রিপোর্টার বাগেরহাট থেকে :
সম্প্রতি ঘূর্ণঝড় বুলবলের তান্ডপে ক্ষতি পূরণ না দেয়ার অভিযোগ উঠেছে বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ৯নং ওয়ার্ড জিউধরা গ্রামের ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ১৩ নং নিশানবাড়ি ৯ নং ওয়ার্ডের প্রায় অর্ধ শতাধিক বসতি স্থাপনা সহ দোকান পাঠ একেরারেই বিধংশ হলেও তালিকায় নাম না থাকায় ৯ নং ওয়ার্ড এর ইউপি সদস্য আবুল কালামের সেচ্ছাচারিতার ঘোর বিরধীতা করেন এলাকাবাশী। এবিসয় জিউধরা ৯ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য এর কাছে যানতে চাইলে বিয়টি এড়িয়ে যান, এবং বলেন নিউজ করেন না সাক্ষাতে কথা হবে। এদিকে এবিষয় স্থানিয় বাসিন্দা মৃত হাতেম তালুকদার এর ছেলে মোঃ সেরমান তালুকদার জানান আমার বসত ঘর ঘূর্ণঝড় বুলবুলের তান্ডপে পুরোপুরি বিধংশ হয়ে গেছে কিন্তু মেম্বার আবুল কালাম এক বারের জন্য ও তার দেখতে আসে নাই। এমনি আমাদের নামও লিস্টে নাই। মেম্বার আবুল কালাম কে বলা হলেও বিষয়টা দেখব বলে এড়িয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন এই বাশিন্দা। নিশান বাড়িয়া ইউনিয়নে ৯নং জিউধরা’র বাসিন্দ মগবুল আকন এর ছেলে মোঃ সত্তর আকন বলেন আমার বসতি ঘরের পর গাছ পড়ে থাকার একমাত্র ঘর পুরোপুরি বিধংশ হয়ে গেলেও এক বারের জন্য ও মেম্বার আবুল কালাম খোঁজ নেন নাই, তার এই ব্যাবহারে আমরা হতবাক। এবিষয় জানতে চাইলে নিষান বাড়িয়া ৮ নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য ও জিউধরা বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক আঃ মালেক (৬৯) বলেন আমার জীবনে অনেক রাজনিতিক নেতা, চেয়ারম্যান মেম্বার দেখেছি কিন্তু কালামের মত মেম্বার আমার জীবনে দেখি নাই। ৯নং জিউধরার বাশিন্দা হারুন হাওলাদার বলেন আমার চাচা সত্তার হাওলাদারের পক্ষে গত ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডে মেম্বারি নির্বাচন করার কারনে আমি সহ আমার ভায়ের পক্ষে যারা নির্বাচন করেছে তাদের কারো নাম ইচ্ছাক্রিত ভাবে দেয়নি এই মেম্বার। এবিষয় মোড়েলগঞ্জ ১৩ নং নিশানবাডিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আঃ রহিম বাচ্ছু’র কাছে এই ক্ষতি গ্রস্ত দের ক্ষতি পূরণ দেবার বিষয় যানতে চাইলে তিন বিষয়টি দেখবে বলে ফোন কেটে দেন।