২১শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৫শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন নভেম্বরের মধ্যেই

admin
প্রকাশিত সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৯
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সম্মেলন নভেম্বরের মধ্যেই

Sharing is caring!

 

আব্দুল করিম, চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

চট্টগ্রাম নগরের ওয়ার্ড ও থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও উপজেলা সম্মেলন অক্টোবরের মধ্যে এবং মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলার সম্মেলন নভেম্বরের মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা এসেছে চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক টিম থেকে। একইসঙ্গে মেয়াদোত্তীর্ণ বাঁশখালী ও বোয়ালখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটি ভেঙে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় মনিটরিং টিমের তত্ত্বাবধানে নগরের প্রতিটি ওয়ার্ড ও থানা কমিটির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে তৃণমূলকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রত্যেক বিভাগের সবক’টি জেলা-উপজেলার সম্মেলন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেন। সর্বশেষ কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় ১০ বছরের বেশি মেয়াদের কমিটিগুলো ভেঙে দেওয়ার নির্দেশও দেন তিনি।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম উত্তর, দক্ষিণ ও মহানগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের সাথে বৈঠকে এ ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
দলীয় সূত্র জানায়, গত ২৭ আগস্ট কেন্দ্রীয় নির্দেশনায় মহানগরের ৪৩টি ওয়ার্ডের সম্মেলন স্থগিত করা হয়। এর আগে চলতি মাসের ২ সেপ্টেম্বর থেকে মাসব্যাপী সম্মেলনের তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছিল। সর্বশেষ নির্দেশনায় মহানগরে স্থগিত হওয়া ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া উত্তর জেলায় সম্মেলন করা এবং দক্ষিণ জেলার বাঁশখালী ও বোয়ালখালী উপজেলায় আগামী ১০দিনের মধ্যে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করতে হবে। মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়া চার উপজেলার সম্মেলনও শেষ করতে হবে।
দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলার সম্মেলন শেষ করে জেলা ও নগর সম্মেলন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।