২১শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৫শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি

মিডিয়াপাড়া সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব কে প্রাণে হত্যার হুমকি দিল ইয়াবা সম্রাট জুনেদ

admin
প্রকাশিত মে ৪, ২০২৫
মিডিয়াপাড়া সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব কে প্রাণে হত্যার হুমকি দিল ইয়াবা সম্রাট জুনেদ

Sharing is caring!

মিডিয়াপাড়া সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব কে প্রাণে হত্যার হুমকি দিল ইয়াবা সম্রাট জুনেদ!

রিপোর্টার পিআইডি : সিলেট অনুসন্ধান প্রতিনিধি ফয়সাল মাহবুব এর ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বারে ফোন দিয়ে নিউজ ডিলিট না করলে প্রাণে হত্যা করবে ও হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে ট্যাক্স দিয়ে কাফনের কাপড় রেডি রাখার জন্য বলে!এবং মিথ্যা মামলার জন্য কাপড়-চোপড় চাদর ব্যাগে ভরে বাদাঘাটে জেলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার জন্য!
সিলেট উপশহরের ২২ নং ওয়ার্ড এইচ ব্লক ইয়াবা সম্রাট জানুর রাইট হ্যান্ড জুনেদ ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বার থেকে অনুসন্ধানী সংবাদে জুনেদের নাম প্রকাশ করায় জাতীয় দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান পত্রিকা প্রাইভেট ডিটেকটিভ এর সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ও সিলেট বিভাগীয় প্রেসক্লাবের কার্যকরী সদস্য ও বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটি কার্যকরী সদস্য ও sylhet broadcasting system admin (SBS) channel
দৈনিক স্বাধীন ভাষা জাতীয়পত্রিকার সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার দায়িত্বে নিয়োজিত থেকে মাদক ব্যবসায়ী জানু ও তার সহযোগীদের অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশ করায় সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার কে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ( ০১ মে) দুপুর ২: ২৭ ঘটিকায় কল দিয়ে ইয়াবা ব্যবসায়ী জুনেদে বলে নিউজে আমার নাম লিখলে কেন তোর সাংবাদিকদের অশ্লীল ভাষা গালি দেয় এরপর বলে নিউজ ডিলিট কর ! ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব বলেন আমার পক্ষে সম্ভব না!ইয়াবা ব্যবসায়ী জুনায়েদ বলে ; যে হাত দিয়ে নিউজ লিখছ সেই হাত কেটে ফেলবো, আর যদি তোকে সুযোগ সন্ধানে পেয়ে থাকি প্রাণে মেরে ফেলবো , তোর বাসা আমি চিনি কোন জায়গায়, তোর পরিবারের সবাইকে চিনি।

এই ঘটনার জেরে পরের দিন বাসার মোবাইল নাম্বার হোয়াটসঅ্যাপে ট্যাক্স নিয়ে কাফনের কাপড় কিনে রাখার জন্য বলে, জাতীয় দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান পত্রিকা প্রাইভেট ডিটেকটিভ ও দৈনিক স্বাধীন ভাষা পত্রিকায় কয়েকটি ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ করায় এবং অতীতে আরও ঘটনা ঘটে বলে জানান সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহমুদ অনলাইন ওপ্রিন্ট ইলেকট্রনিক বিভিন্ন পত্রিকার সংবাদ কর্মী প্রতিনিধি ও ব্যুরো প্রধান কে……আসামি (১) জুনেদ আহমদ তার ব্যক্তিগত whatsapp নাম্বার থেকে চিঠির মত লেখা, আগুন নিয়ে খেলা করা, তোর সময় শেষ, সিলেট উপশহর ২২নং ওয়ার্ডে বা সুবিধামতো জায়গা পেলেই খেল খতম। অপেক্ষায় থাক সাংবাদিকদের পেশা তুলে অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়।
অপর ট্রেক্সলেখা, অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি তোর কারণে। এবার আমার খেলা শুরু, ঠিকমতো কালি মা পড়াতে থাক!’ কিছুদিন আগে দৈনিক জাতীয় অপরাধ অনুসন্ধানী পত্রিকা / pdnews24 পোর্টাল দায়িত্বশীল সাব এডিটর আব্দুস সামাদ আজাদ সাহেব কে কেমুঠোফোনেঅবগত করেন ফয়সাল মাহবুব ক্রাইম রিপোর্টার প্রতিবেদক জানান, কিছুদিন আগে উপশহর ২২ নং ওয়ার্ডের ( যুবদলের ছায়াতলে ডজন খানেক মামলার আসামি ঢাকা থেকে যুবলীগ নেতা পলাতক কে এই সান্টু) হেড লাইন! নিউজ করা হলে একটি সন্ত্রাসী গং (8) নং আসামী নাম মুস্তাফিজুর উপশহরের এইচ ব্লক অস্থায়ী বাসিন্দা ও তার সাথে সহযোগী (৫) নং আসামি কাদির খাদিম শাহপরান কল্লোগ্রাম স্থায়ী বাসিন্দা ছিলেন ও সাথে ছিল চিনহিৃত ছিনতাইকারী মাইনুদ্দিন, রাস্তায় উৎপাতে , সময় হলে রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব বাসায় ফেরার পথে সিলেট সিটি এলাকা উপশহর পয়েন্টে ল কলেজের সামনে একত্রিত হয়ে হামলা চালায় ফয়সাল মাহবুব এর উপর কিল ঘুসি দিয়ে বলে তুই নিউজ কেন করলি তোর কোন বাপ আমাদের হাত থেকে তোকে বাঁচাবে তোকে এখন উপশহরের ভিতরে আমাদের অফিসে নিয়ে যাব বলে আর সঙ্গ জড়ো করে অপহরণ করার চেষ্টা করলে ফয়সাল মাহবুব এর চিৎকারে আশেপাশে লোকজন ঘটনাস্থলে আসেন, সে সময়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন উপশহর এলাকার পুলিশ ফাঁড়ির অফিসার ইনচার্জ আবুল হোসেন ফোন করে ন, তিনি তৎক্ষণাৎ ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছান, অফিসার আবুল হোসেনের সামনে টেনে চিছড়ে সিএন গাড়ি থেকে বের কর ওরে মেরে ফেলবো বলে, এস আই আবুল হোসেন কে পুলিশ অফিসার প্রতিরোধ করলে উনার উপর আক্রমণ চালায়, ঠিক তখনই ফয়সাল মাহবুব এর সাথে থাকা ক্যামেরা মানিব্যাগ মোবাইল মোটরসাইকেল মূল্যবান জিনিসপত্র (৩) নং আসামি সুমন ওরফে কুটকুটি সুমন বর্তমান উপশহর তেররতন মালেক মিয়ার কলোনির ভাড়াটিয়া বাসিন্দা , কুট কুটি সুমন ঘটনাস্থুলে এস আই আবুল হোসেনের অনুমতি স্থানীয় লোকজন সাক্ষী করে দায়িত্ব নেয় কুটকুটি সুমন তাহার জিম্মায় রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব এর মালামাল মোটরসাইকেল যাবতীয় টাকা-পয়সা কাগজপত্র বাসায় অভিভাবকদের কাছে পৌঁছে দেবে, একই স্থানে ছিল সুযোগ-সন্ধানে(২) নং আসামি মোস্ট ওয়ান্টেড ছিনতাইকারী ও পুলিশ হত্যার আসামি খালেদ চৌধুরী মুন্না ওরফে (মুন্না লাল ) মেজর মুন্না বর্তমান ঠিকানা উপশহর এইচ ব্লক হাউসিং রোড সাময়িক কৌশলে খেলে সুমনের কাছ থেকে মোটরসাইকেল মানিব্যাগ অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়ে নেয় সুমন কে বলে আমি তার বাসায় নিয়ে যাব ফয়সাল সাংবাদিক আমাকে বলেছে সুমন বলে তুমি মিথ্যা বলছো এরপর মুন্না আর সুমন মিলে সিলেট ক্রাইম রিপোর্টার ফয়সাল মাহবুব এর মোটরসাইকেল টাকা ক্যামেরা লুটপাট করে নিয়ে যায়, এই মালামাল এর বিষয় জানতে চাইলে বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিনিধি কে বক্তব্যে বলেন ফয়সাল মাহবুব খালেক চৌধুরী মুন্না লাল অনেক মামলা ফেরারি আসামি সে এখন পলাতক , কিন্তু সন্দেহ কুটকুটি সুমন সে শহরে গা ঢাকা দিয়ে আছে, মোটরসাইকেলটি কোন এক জায়গায় বিক্রি করে দিয়েছে, এমনটা কিছু স্থানীয় সংবাদে জানতে পারে ন।

সিলেট শহরে বিভিন্ন জায়গায় ক্রাইম বিট কাভার করতে সেখানে ঠিক একই ভাবে হামলা মামলা শিকার হই বলেন ক্রাইম রিপোর্টার। এরপর এই ঘটনার বিষয়গুলো থানায় জানানো হয়েছে কি তালাশ প্রতিবেদকের প্রশ্নে বলেন শারীরিক গুরুতর আঘাত প্রাপ্ত হই, কিছুদিন পর সুস্থতা নিয়ে আইনি সহযোগিতা নিতে জিডি করতে কোতোয়ালি সদর থানায় যাই, ওসি জিয়া বিস্তারিত শুনে বলেন একটু অপেক্ষা করেন আমরা আপনার মোটরসাইকেল যাবতীয় জিনিস উদ্ধার করার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি।

১ তারিখ শুক্রবারে বর্তমান ধারাবাহিক অনুসন্ধানী দৈনিক পাইভেট ডিটেকটিভ পত্রিকা খবর দেওয়ার জন্য একটি পর্ব পাবলিস্ট করি, নিউজ টি ইয়াবা সম্রাট নারী ব্যবসায়ী জানু ও তার সহযোগী জুনদে পায় শ্রেল্টার দাতাদের জানিয়ে দেয় নাম মুন্না; মোস্তাফিজ; কটকটি সুমন ; জানার পর বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে হত্যার হুমকি দেওয়াচ্ছে এবং বলছে আমি সাংবাদিকতা পেশা ছেড়ে দেই আমার জন্য মঙ্গল হবে, বিষয়গুলো আমার কর্মরত পত্রিকা ও বিভিন্ন সংস্থাকে অবগত করা হলে সাথে সাথে
অভিযোগ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকস,ও ভারপ্রাপ্ত, দৈনিক স্বাধীন ভাষা, জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান, তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নিয়োজিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র অফিসার (PID) কর্মরত শেখ তিতুমীর আকাশ বলেন, ‘সাংবাদিকদের নিয়ে এমন কিছু স্বাধীন সাংবাদিকতার পরিপন্থি। এই দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।’এ সময় তিনি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান, সাংবাদিকদের সংবাদ সংগ্রহের নিরাপত্তার দাবিতে প্রতিবাদ জানান।
পরে এই ঘটনার আলোকে শেখ তিতুমীর আকাশ মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজ রহমান কে অবগত করে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ করেন।

 

ঘটনার চলমান তদন্ত সাপেক্ষে সাপ্তাহিক অভিযোগ পত্রিকার পক্ষ থেকে মোগলাবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজ রহমান কে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সাময়িক অনুসন্ধানী জিজ্ঞাসাবাদ করিলে তিনি বলেন ‘এটা নিয়ে কাজ চলমান। এ বিষয়ে আমাদের থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে সেই মোতাবেক আমরা আমাদের জায়গা থেকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।’বর্তমান অতীত মিলে যে সকল অপরাধীরা অপরাধ করেছে তাদেরকে অচিরে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা হবে!

এ বিষয়ে মিডিয়া পাড়ার সকল সাংবাদিকগণ কঠোর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান দ্রুত আইনি ব্যবস্থা না নিলে যদি আসামিদেরকে ধরা না হয় তাহলে কঠোর প্রতিবাদের হুশিয়ার করেন।