৮ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৪শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৩ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি

চট্টগ্রামে লাইটার জাহাজ শ্রমিকরা বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণ চাই

প্রকাশিত নভেম্বর ১১, ২০২২
চট্টগ্রামে লাইটার জাহাজ শ্রমিকরা বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণ চাই

Sharing is caring!

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:

পাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন চট্টগ্রামের লাইটার জাহাজ শ্রমিকরা। শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সকাল থেকে কর্ণফুলীর ১৬টি ঘাট ও বহির্নোঙরে অবস্থানরত শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে এ কর্মসূচি পালন করছেন। বাংলাদেশ লাইটার শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোহাম্মদ নবী আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের এ ধর্মঘট ডাক দিয়েছি। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণ, পতেঙ্গা থানার ওসির অপসারণ, চরপাড়া ঘাটের ইজারা বাতিল, সাঙ্গু নদীর মুখ খনন এবং লোডপাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন চট্টগ্রামের লাইটার জাহাজ শ্রমিকরা। শুক্রবার (১১ নভেম্বর) সকাল থেকে কর্ণফুলীর ১৬টি ঘাট ও বহির্নোঙরে অবস্থানরত শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে এ কর্মসূচি পালন করছেন। বাংলাদেশ লাইটার শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মোহাম্মদ নবী আলম  বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, পাঁচ দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের এ ধর্মঘট ডাক দিয়েছি। পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণ, পতেঙ্গা থানার ওসির অপসারণ, চরপাড়া ঘাটের ইজারা বাতিল, সাঙ্গু নদীর মুখ খনন এবং লোড ও খালি লাইটার জাহাজ বহির্নোঙরে সার্ভে করা।

তিনি আরও জানান, লোড-আনলোডের জন্য অপেক্ষমাণ জাহাজগুলো আগে কর্ণফুলী নদীর উজানে রাখা হতো। গত বছর ধরে সেগুলো বন্দর চেয়ারম্যানের নির্দেশে পতেঙ্গা সৈকতের সামনে বহির্নোঙরে রাখা হয়। তখন থেকে শ্রমিকদের ওঠা-নামার জন্য চরপাড়া ঘাট নির্মাণ করে দেয় কৰ্তৃপক্ষ। সম্প্রতি চরপাড়া ঘাটটি ইজারা দেওয়া হয়েছে। ঘাট সংশ্লিষ্টরা অন্যায়ভাবে শ্রমিকদের কাছে বেশি টাকা দাবি করছে। এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলে শ্রমিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ হামলা-লাঞ্ছিতের ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। ঘটনার পর শ্রমিকরা চায়নিজ ঘাট ব্যবহার শুরু করে। তবে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এসব দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি। ও খালি লাইটার জাহাজ বহির্নোঙরে সার্ভে করা।

তিনি আরও জানান, লোড-আনলোডের জন্য অপেক্ষমাণ জাহাজগুলো আগে কর্ণফুলী নদীর উজানে রাখা হতো। গত বছর ধরে সেগুলো বন্দর চেয়ারম্যানের নির্দেশে পতেঙ্গা সৈকতের সামনে বহির্নোঙরে রাখা হয়। তখন থেকে শ্রমিকদের ওঠা-নামার জন্য চরপাড়া ঘাট নির্মাণ করে দেয় কৰ্তৃপক্ষ। সম্প্রতি চরপাড়া ঘাটটি ইজারা দেওয়া হয়েছে। ঘাট সংশ্লিষ্টরা অন্যায়ভাবে শ্রমিকদের কাছে বেশি টাকা দাবি করছে। এ বিষয়ে প্রতিবাদ করলে শ্রমিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ হামলা-লাঞ্ছিতের ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। ঘটনার পর শ্রমিকরা চায়নিজ ঘাট ব্যবহার শুরু করে। তবে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। এসব দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।