Sharing is caring!

মোঃদুমুছ আলী, সিলেট সুনামগঞ্জ ঃ
সুনামগঞ্জ জেলা সদর উপজেলার বিপ্রেশ চক্রবর্তী এক সময় সিলেট শহরে হোটেল ম্যানেজার টাউন বডিং লাল দিঘির পারে ম্যানেজারী চাকরী করতেন এর পর ধীরে ধীরে পাশ্ববর্তী বিল্ডিং ভাড়া নিয়ে আবাসিক হোটেল ব্যবসা শুরু করেন।
চারকক্ষ বিশিষ্ট হোটেলে রাত ৮.০০ ঘটিকার পর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিভিন্ন জেলা থেকে আসা তরুনীদের দীয়ে দেহব্যবসা করানো হয়। এতে লার্ভমান হয় বিপ্রেশ তাছাড়াও সিলেট কতোয়ালি থানার অছিকে প্রতি মাশে দশ হাজার টাকা দেন, কতোয়ালি থানার অফিছার ফান্ডে আর বিশ হাজার টাকা দেন, বন্দরবাজার পুলিশ ফাড়ির আইছি কে মাশে দশ হাজার টাকা দেন, ফাড়ির অফিসে অন্যন অফিছার মেন্টেন আর পনের হাজার টাকা, গুরে ফিরে আসি এম,এম, পি, ডিবিতে পুলিশে ডিবি জনঔক্ষ মাশে পনের হাজার টাকা ডিবি পুশিলের প্রতি দিন টহল পার্টিকে চা,পান,বাবত এক হাজার টাকা দেয়া হয়।
বিপ্রেশ বলেন ব্যবসা করি টাকা দেই কেনা খায় আমার টাকা, লেখলে ভাই কি হবে আপনি চাইলে আপনাকেও কিছু দেব, তবে এ ব্যবসায় দিন যাবেনা টুকি টাকি সাইট ব্যবসা ওত করতে হয়, আপনি বলছেন ইয়াবা ব্যবসা করেন কি না উত্তরে বিপ্রেশ বলেন মাজে মাজে ধরপাকড় হয় আমরা থানা পুলিশকে ম্যানেজ করি এই করনে, মেট্র এক্টের আইনে চালান দেয় পুলিশ কোটে গেল দুই হাজার টাকা জরিবআনা দিয়ে বেরিয়ে আসি, এটাই সুবিতা পাই মাশিক টাকা দেয়ার ফল।
ক্রর্মশ।