Sharing is caring!

সিলেটের এমসি কলেজ মাঠে বসছেনা কুরবানী পশুর হাঠ, সিদ্বান্তে সিসিক মেয়র ও জেলা প্রশাসন।
সোহেল মিয়াঃ সিলেটের ঐতিহাসিক বিদ্যাপিঠ এম সি কলেজ ,মাঠে বসবেনা কোরবানির পশুর হাট,
কুরবানির ঈদে করোনা ভাইরাসের সংক্রামণে সামাজিক দূরত্ব বজায় ও নিরাপদে কুরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয় এর লক্ষ্যে সিলেট সিটিকর্পোরেশন ও
সিলেট জেলা প্রশাসন সমন্বয়ে কোরবানির পশুর হাট বসার সিদ্বান্তে নিয়েছিল , যে তিনটি মাঠ সিলেট এমসি কলেজ মাঠ, দক্ষিণ সুরমার ট্রাক স্ট্যান্ডের মাঠ,সিলেটের ঐতিহাসিক সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠ।
বিভিন্ন মিডিয়ায় সিলেটের কুরবানির হাট নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয় প্রথমেই সিলেট আলিয়া মাদরাসা মাঠে কুরবানির পশুর হাট না বসাতে বিভিন্ন মহল থেকে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও সিটিকর্পোরেশন এর মেয়রের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করার মধ্যদিয়ে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও রাজনৈতিক দল, সিলেট আলিয়া মাদরাসার বর্তমান ও সাবেক ছাত্রবৃন্দ এ নিয়ে প্রতিবাদকে কেন্দ্র করে সিলেট আলিয়া মাদরাসার মাঠে পশুর হাট বসানোর সিদ্বান্ত পরিহার করে নেন সিসিক মেয়র।
সিলেট এমসি কলেজের মাঠ ইজারা ঘোষণা করা হয় ২০ লক্ষ টাকায় , ইজারা দেয়ার পর থেকে এমসি কলেজ মাঠে পশুর হাঠ না বসাতে ছাত্রবৃন্দ মিছিল মিটিং শুরু করে।
সিলেটের সচেতন মহলের অনেকে ও ক্রীড়া অঙ্গনের সাথে জড়িত অনেকে কুরবানির পশুর হাঠ সিলেটের ঐতিহাসিক বিদ্যাপিঠ এমসি কলেজের মাঠে না বসাতে আহবান জানান।
তারা বলেন এমসি কলেজ মাঠ ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ সিলেটের বিভিন্ন সংস্কৃতি ও খেলোয়াড়দের প্রিয়, এখানে কুরবানির পশুর হাঠ বসালে মাঠ খেলাধুলা করার অনুপযোগী হয়ে যাবে।
সিলেট সিটিকর্পোরেশন ও জেলা প্রশাসনের প্রতি
ইজারা বাতিল করে এমসি কলেজের মাঠকে কোরবানির পশুর হাঠ থেকে মুক্তকরার। দাবি জানান,কোরবানির পশুরহাট না বসার জন্য, সর্বশেষ এমসি কলেজের অধ্যাপক মোঃ সালাহ উদ্দিন আহমদ সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও জেলা প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ করলে জেলা প্রশাসন ও সিসিক মেয়র এমসি কলেজ মাঠ পরিবর্তে টিলাগড়ে পশুর হাট বসানোর সিদ্বান্ত নেয়।