১৯শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৪ঠা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

ন্যায্যমূল্যে বাগাতিপাড়ায় টিসিবি’র পণ্য সামগ্রী বিক্রয় শুরু

admin
প্রকাশিত এপ্রিল ৪, ২০২০
ন্যায্যমূল্যে বাগাতিপাড়ায় টিসিবি’র পণ্য সামগ্রী বিক্রয় শুরু

Sharing is caring!

Manual5 Ad Code

খাদেমুল ইসলাম,বাগাতিপাড়া নাটোর প্রতিনিধি:

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ন্যায্যমূল্যে টিসিবির পণ্য সামগ্রী বিক্রয় শুরু,
শনিবার সকাল থেকে সিংড়ার মোল্লা স্টোর এর মাধ্যমে নাটোরের বাগাতিপাড়াৱ-বাগাতিপাড়া সরকারি পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এই পণ্য ন্যায্যমূল্যে বিক্রয় শুরু হয়।

Manual7 Ad Code

 

এসময় বিক্রেতারা জানান সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত সেখানে বিক্রি করে পরে উপজেলার পাঁকা ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে দ্বিতীয় ধাপে বিক্রি শুরু হয় এবং সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এই বিক্রি চলবে।

 

পন্য সামগ্রীর মধ্যে আছে, সয়াবিন তেল, চিনি ও মসুরের ডাল। এগুলোৱ ন্যায্য মূল্য যথাক্রমে তেল ৮০ টাকা লিটার, চিনি ও ডাল ৫০টাকা কেজি।

Manual4 Ad Code

 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, এসকল পন্যের মূল্য কম বা ন্যায্য হওয়ায় ভোক্তাদের চাহিদা অনেক। কিন্তু সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করা আছে। তাই একজন ভোক্তা তেল নিতে পারবেন ২ থেকে ৫ লিটার, চিনি ২ কেজি ও ১ কেজি মসুরের ডাল। তবে ভোক্তাদের দাবি অন্তত চিনির সমপরিমাণ ডাল দেওয়া হোক।

 

Manual2 Ad Code

জাহিদুল নামে একজন ভোক্তা বলেন, ন্যায্য মূল্যে এই সকল পন্য সামগ্রী কিনতে পেরে সাধারণ মানুষ উপক্রিত হচ্ছে। তবে তার সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বেশ কিছু ভোক্তা বলেন, এসকল পন্যের পাশাপাশি যদি চাল, পেঁয়াজ, রসুন সহ অন্যান্য পন্যও ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করা হয় তাহলে সাধারণ মানুষ অনেক উপক্রিত হবে।

 

মোল্লা স্টোর মালিক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, নাটোর জেলার প্রতিটি উপজেলায় প্রতিদিন উপজেলার দুটি স্থানে এই টিসিবির পন্য সামগ্রী ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করা হবে। তিনি আরও জানান, সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী প্রতিদিন তেল ২ হাজার লিটার, চিনি ১৫ শত কেজি এবং মসুরের ডাল ৩ শত কেজি ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করা হয়। এই কার্যক্রম আগামী রমজান মাস পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

 

Manual3 Ad Code

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রিয়াঙ্কা দেবী পাল বলেন, একজন ভোক্তা ২ থেকে ৫ লিটার তেল, ১ কেজি ডাল ও ২ কেজি চিনি ক্রয় করতে পারবে। আপাতত দুইদিনের টিসিবি’র বরাদ্দ এসেছে। ভোক্তাদের চাহিদা অনেক কিন্তু সেই চাহিদা অনুযায়ী পন্য বিক্রয় সম্ভব হচ্ছেনা। সেজন্য চাহিদা বাড়িয়ে সরকারের কাছে তালিকা পাঠানো হয়েছে।