Sharing is caring!

বিশেষ প্রতিনিধি :
ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের সেই কালভাট পরিদর্শন শেষে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন সুলতানা সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইউ ড্রেনটিতে বাঁশ-কলাগাছ নয়, রড ব্যবহার করা হয়েছে’।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য ও ছবি দিয়ে কে বা কারা অপপ্রচার চালিয়েছে। তিনি এ অপপ্রচার ও গুজব থেকে দূরে থাকার জন্য সকলকে আহবান জানান। মঙ্গলবার (০২ জুলাই )দুপুরে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গেলে শ্রমিকরা শাবল দিয়ে ড্রেনের পাশের অংশ ভেঙ্গে দেখান। এসময় স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরাও উপস্থিত ছিলেন।
ইউএনও বলেন, ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে এক সমাজসেবী ব্যক্তির উদ্যোগে এই ইউ ড্রেনটি নির্মাণ করা হয়। এটি ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ বা সরকারী প্রকল্পের বরাদ্ধের কোন কাজ নয়। ড্রেনটি ভাঙ্গা দেখে ওই ব্যক্তি তার নিজ অর্থায়নে সঠিক নিয়মে রড, সিমেন্ট, কংক্রিট, বালু ব্যবহার করে তৈরী করার খরচ বহন করেছেন।
আর এই সব ছোট খাটো কাজ গুলোর জন্য এই ধরনের সেন্টারিং ব্যবহার করা হয়। ড্রেন জমাট বেধে গেলে তারপর নিচে বাঁশের সেন্টারিং খুলে ফেলা হবে। অহেতুক কিছু অসাধু ব্যক্তি এই ইউ ড্রেন নিয়ে না বুঝে, না দেখেই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন।
শর্শদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জানে আলম ভূঞা জানান, যারা ইউনিয়ন পরিষদ এর নামে অপপ্রচার করছে তাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি ।তিনি আরও বলেন, এইসব মিথ্যা ছবি দিয়ে অপপ্রচার করে সরকার ও দেশের উন্নয়নকে কলঙ্কিত করা যাবে না।